“ইচ্ছেনিবাস-১”
গল্পটি রাবেয়া বেগমের…
যিনি মানুষের বাসায় কাজ করে অতি কষ্টে জীবিকা নির্বাহ করতেন। এদিকে তার স্বামী তার উপর শারীরিক অত্যাচার করতো এবং একসময় তাদের রেখে চলে যায়।
২ ছেলেকে নিয়ে স্বামী-সংসারের সৌভাগ্য হয়নি তার। বড় ছেলেও তার ৮ মাস বয়সী সন্তানকে রাবেয়া বেগমের কাছে রেখে ঢাকায় কাজ করতে গিয়ে আর ফেরেন নি। এদিকে বাচ্চাটির মা-বাবার বিচ্ছেদ হওয়ায় ৮ মাসের বাচ্চা(বিদ্যুৎ) বড় হতে থাকে দাদী রাবেয়া বেগমের কাছে।
মা-বাবা ফেলে দিলেও এই এতিম বাচ্চাটিকে ফেলতে পারেন নি তিনি। স্বামী-সন্তানদের কাছে কষ্ট পেয়ে বিদ্যুৎ কে আঁকড়ে ধরেই বেঁচে থাকার নতুন স্বপ্ন দেখেন রাবেয়া বেগম।
জীবনের এত চড়াই-উতরাই সময় পার করে এসেও যেন মহান সৃষ্টিকর্তার পরীক্ষার শেষ হয় না। একজনের দেয়া জায়গায় ছোট্ট ঘর করে থাকতেন তিনি। হঠাৎ সে জমির মালিক অন্য কাজ করবেন বিধায় তাকে চলে যেতে বলা হয়। তার না আছে জমি,না আছে পুঁজি।
ধার-দেনা-লোন নিয়ে কোনো ভাবে কষ্ট করে ২ শতক জমি কেনেন রাবেয়া বেগম। কিন্তু ঘর করার কোনো সামর্থ্যই তার ছিলোনা। তার এই কঠিন সময়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় ইচ্ছেঘুড়ি ফাউন্ডেশন।
আলহামদুলিল্লাহ, ইচ্ছেঘুড়ি ফাউন্ডেশনের পক্ষ্য থেকে রাবেয়া বেগম কে একটি দোচালা টিনের বাড়ি এবং কিছু আর্থিক সহায়তা সহ কিছুদিনের প্রয়োজনীয় বাজার করে দেওয়া হয়েছে।
Can you be more specific about the content of your article? After reading it, I still have some doubts. Hope you can help me.
Your point of view caught my eye and was very interesting. Thanks. I have a question for you.
Can you be more specific about the content of your article? After reading it, I still have some doubts. Hope you can help me.