কার্যক্রম
ইচ্ছেঘুড়ি ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে হুইলচেয়ার উপহার
“বইন আইজ পেরায় ৮ বৎসর পর বিরাইলং,এক সময় এই সাথীক নিয়া এই মেসনির পাড় কত বিরবার আসচ্ছং”-আলেবুদ্দীন দাদাযান্ত্রিক এই যুগে
ইচ্ছেনিবাস-১
“ইচ্ছেনিবাস-১” গল্পটি রাবেয়া বেগমের… যিনি মানুষের বাসায় কাজ করে অতি কষ্টে জীবিকা নির্বাহ করতেন। এদিকে তার স্বামী তার উপর শারীরিক
আত্ননির্ভর- ৪
“আত্ননির্ভর– ৪” খাদিজা, ক্লাস টেনে পড়াশোনা করে। বাবা অনেক আগেই সুইসাইড করেছে । মা অন্য যায়গায় বিয়ে করে চলে গেছে।
আত্ননির্ভর -৩
“আত্ননির্ভর -৩” মোছাঃ মর্জিনা খাতুন। সহায় সম্বল বলতে, বসত ভিটা ছাড়া আর কিছু নেই। তিন বোন আর এক ভাইকে নিয়ে
আত্মনির্ভর-১
“আত্মনির্ভর-১” বগুড়া জেলার গাবতলি উপজেলার কামাল চাচা। শহরে হাঁড়িপাতিল বিক্রি ও শীলপাটা ধার করে মা, স্ত্রী ও চার কন্যার দৈনন্দিন চাহিদা পূরণ
আত্মনির্ভর-২
“আত্ননির্ভর -২” বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেন সুখি বেগমের স্বামী ইউসুফ । স্বামীর লাশটি দেখার সুযোগটুকুও হয়নি তার।পরিবারের একমাত্র
আমাদের সাথে যুক্ত হতে চান?
মানুষের জন্য কিছু করতে চান? আমরা আপনার মনের সুপ্ত সেই ইচ্ছা কে বাস্তবায়নে আপনাকে সহজগিতা করতে পারলে নিজেদেরকে কৃতজ্ঞ মনে করবো।